Sunday, November 2, 2008
নিজামী
Sunday, October 19, 2008
জামাকাপড় খোলা
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।
বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।
‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি।
জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।
‘এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী।
জুম্মন সেটাও পালন করলো।
এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’
জুম্মন খুললো।
মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো।’
কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে
বলুন তো আমি কে?
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।
সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।
আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।
বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার …
…
…
…
…
…
…
…
…
… টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার?
একটু ঢিলে করে দিই
দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো জুমন।
রুমমেট সুমন বললো, ‘কী রে, কী হয়েছে?’
জুমন বললো, ‘আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো। তো, হয়েছে কি, মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর।’
‘আয় হায়। আর ডান চোখে কী হয়েছে?’
‘মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই। তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম …।’
আর না…
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।’
অন্য হাতে লিখবে
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।’
Wednesday, October 15, 2008
বুড়ো লম্পট
বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।
হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?’
রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।
নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।’
রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।
নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।’
ছোট বেলায় পড়ছি …
ছোট বেলায় পড়ছি …
ক তে কলা
খ তে খই
গ তে গরু
ঘ তে ঘোড়া
এই সব
দিন পালটাইছে এইটা এখন দাড়াইছে এই রকম
ক তে কাকা
খ তে খুড়িমার সাথে
গ তে গভীর রাতে
ঘ তে ঘুমাইতে গিয়া
ঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙঙ
তিনটি
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি।
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না।
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টা।
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না। পরিস্কার করে বলুন।
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি।
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??
মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা
এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই।
“বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস।” গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা!”
আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা। বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা।
ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো। বেছে নিলো সে মরণকে।
এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, “না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!ষাঁড়ের লড়াই
মাদ্রিদে ষাঁড়ের লড়াই দেখে পাশের রেস্তারাঁয় ঢুকেছে এক ট্যুরিস্ট। স্পেশাল ডিশ অর্ডার দেয়ায় বেয়ারা এক অদ্ভুত জিনিশ এনে হাজির করলো। আলু আর লেটুসের সাথে গোল গোল দুটো মাংসের টুকরোমত।
“কী এটা?” জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘কহোনেস, সেনর। ‘ বুক পুলিয়ে জবাব দিলো বেয়ারা। ‘আজকে অ্যারেনাতে যে ষাঁড়টা লড়াইয়ে হারলো, তার অন্ডকোষ। ‘
নাক সিঁটকে খাওয়া শুরু করলো ট্যুরিস্ট। কিন্তু মুখে দিয়েই চমকে গেলো সে, না যা ভেবেছিলো তা নয়, বরং বেশ সুস্বাদু জিনিসটা। চেটেপুটে খেয়ে সে ঠিক করলো, আগামীকালও এই কহোনেসই খেতে হবে।
পরদিন আবার একই রেস্তোরাঁয় এসে অর্ডার দিলো সে চটপট। যথারীতি বেয়ারা এনে হাজির করলো খাবার। আলু, লেটুস, কিন্তু আজকের মাংসের টুকুরো দুটো খুবই ছোট। ঘটনাটি কী, জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কি …,’ খানিক মাথা চুলকে বললো বেয়ারা, ‘ষাঁড়ের লড়াইতে কিন্তু সবসময় ষাঁড়ই হারে না।’
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।
একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।
কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।
পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।’ ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!’
যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো … সরি ভাই।’ কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে … ছি ছি ছি।’
ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!’
যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ‘ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম …।’
কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!’
মুখোশ পার্টি
মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।
রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।
পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।
গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।
তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, ‘আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।’
‘তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?’
‘একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।’
পোপ
অনেক আগে একবার পোপ হুকুম দিলেন, ইহুদিদের রোম ছেড়ে চলে যেতে হবে।
ইহুদিরা আদেশ শুনে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। অবস্থা যখন খারাপের দিকে, তখন পোপ বললেন, ‘ঠিক আছে, ওদের একটা সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। আমার সঙ্গে তাদের কোনও প্রতিনিধি ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করুক। যদি আমি হেরে যাই, ইহুদিরা থাকতে পারবে। আর যদি আমি জিতে যাই, ব্যাটাদের পেঁদিয়ে বিদায় করা হবে।’
ইহুদিরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়ে তাদের এক প্রবীণ র্যাবাই, মি. মোশেকে নির্বাচন করল বিতার্কিক হিশেবে। কিন্তু ঝামেলা হল, মোশে ল্যাটিন জানেন না, আর পোপ ইড্ডিশ বলতে পারেন না। কাজেই নির্বাক বিতর্ক করাই স্থির হল।নির্দিষ্ট দিনে দুজন মুখোমুখি বসলেন।
পোপ প্রথমে স্থির দৃষ্টিতে মোশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ তিনটি আঙুল তুলে দেখালেন। জবাবে মোশে খানিক ভেবে মধ্যমা তুলে পোপকে দেখালেন।
পোপ থতমত খেয়ে খানিক চিন্তা করে আঙুল তুলে মাথার চারপাশে ঘোরালেন। জবাবে মোশে একটা আঙুল তুলে দুজনের মাঝখানে মাটির দিকে ইঙ্গিত করলেন।
পোপ বিব্রত হয়ে এবার পবিত্র রুটি আর মদের বোতল বের করলেন। জবাবে মোশে হাসিমুখে বের করলেন একটি আপেল।
পোপ উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আমি হার স্বীকার করছি।’
সবাই পোপকে ঘিরে ধরল, ‘কী হল, মহামান্য পোপ? আমরা তো কিছুই বুঝতে পারলাম না!’
পোপ বললেন, ‘আমি প্রথমে পবিত্র ত্রিত্বর প্রতীক হিশেবে তিনটি আঙুল তুলে দেখালাম। তখন এই র্যাবাই একটি আঙুল তুলে দেখাতে চাইল যে অন্তত একক ঈশ্বরের প্রশ্নে খ্রিস্টান-ইহুদি একমত। তারপর আমি একটা আঙুল মাথার চারপাশে ঘুরিয়ে বলতে চাইলাম যে ঈশ্বর সর্বময়। জবাবে ইহুদি ব্যাটা আমাদের মাঝে আঙুল দেখিয়ে বলল, তিনি এই বিতর্কের স্থানেও আছেন। আমি তখন এই পবিত্র রুটি আর মদ বের করে বলতে চাইলাম যে ঈশ্বর আমাদের পাপ স্খালনের সুযোগ দেন। তখন ব্যাটা ফাজিল আপেল বের মনে করিয়ে দিল, আদমের সেই আদিম পাপের কথা। … তোমরাই বল, এর সঙ্গে তর্ক চালিয়ে যাওয়া যায়? সবকিছুর জন্যেই ওর কাছে জবাব আছে, তাই আরও নাকাল হওয়ার আগেই হার স্বীকার করে নিলাম।’
ওদিকে উল্লসিত ইহুদিরা ধরল মোশেকে। ‘কী হল? আমরা তো কিছুই বুঝলাম না … !’
মোশে বলল, ‘আমিও না। … প্রথমে ব্যাটা কিছুক্ষণ জুলজুল করে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে ফট করে তিনটা আঙুল তুলে দেখাল, মানে হচ্ছে ইহুদিদের চলে যাওয়ার জন্যে তিনদিন সময় দিচ্ছে সে। আমার মেজাজ গেল খারাপ হয়ে, একটা আঙুল তুলে দেখালাম, যে তিনদিন সময় তোমার ইয়ে দিয়ে প্রবেশ করানো হবে। এরপর ব্যাটা আবার মাথার ওপর আঙুল তুলে ঘুরিয়ে বলতে চাইল, এই শহরের সব ইহুদিকে চলে যেতে হবে। তখন আমি মাটি দেখিয়ে বললাম, এইখানে, জনাব পোপ, আমরা এইখানে থাকব!’
‘তারপর?’
‘তারপর কী হল বুঝলাম না, ব্যাটা দুপুরের খাওয়ার বিরতি প্রস্তাব দিল!’
প্রবাসী স্বামী
প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার স্বামী (অমুক)।
তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১। দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।
২। বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩। বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।
৪। সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই… (সেন্সর)
৫। আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss। আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো।
রহস্য কি?
জরিনা- আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়, তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো।
ফরাসি তরুণী
এক ফরাসি তরুণী হারিয়ে গেছে।
ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।
রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো।
কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি “আআআআআহহ” করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো।
শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো।
বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?’
ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, ‘কিছুই না। আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম, আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিলাম শুধু।’
অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘মিস, রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না।’
ললিপপ বিক্রেতা
আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট।
মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।
গড়গড়া নামিয়ে শেখ বললো, ‘আমি শেখ অমুক। এটা আমার মুল্লুক, এখানে যারা ভুল করে ঢুকে পড়ে, তাদের আমি কঠিন শাস্তি দিই।’ প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘বলো, কী করো তুমি?’
প্রথম ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, ‘আমি একজন পুলিশ।’
শেখ হাততালি দিলো। দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, ‘যাও, এর যন্ত্রটাকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দাও।’ তারপর দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘বলো, তুমি কী করো?’
দ্বিতীয় ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, ‘আমি একজন দমকলকর্মী।’
শেখ হাততালি দিলো। আরো দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, ‘যাও, এর যন্ত্রটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দাও।’ তারপর শেষজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘বলো, কী করো তুমি?’
শেষ ট্যুরিস্ট দাঁত বের করে জবাব দিলো, ‘আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা।’
লিঙ্গ সমস্যা
একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।
তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে।
এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।
এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।
সেক্স এজুকেশন কোর্স
সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ।
যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!”
যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!”
যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”
স্পাই কিড
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”
স্বৈরশাসক ভিলেজবাডি
স্বৈরশাসক ভিলেজবাডি
স্বৈরশাসক ভিলেজবাডি একবার ছুটিতে যাবেন থাইল্যান্ডে ফূর্তি করতে। কিন্তু তাঁর বেগম ফার্স্ট লেডি ইলুমিনুকে একা রেখে যেতে ভরসা পাচ্ছিলেন না। শেষে তিনি এক ফন্দি আঁটলেন, একটা ছোট্ট গিলোটিন ফিট করে গেলেন ইলুমিনুর ওখানে। তাঁর অবর্তমানে কোন হতভাগা সেখানে প্রবেশের অপচেষ্টা করলেই কচুকাটা।
থাইল্যান্ডের সৈকতে হপ্তাখানেক ফূর্তি সেরে দেশে ফিরলেন ভিলেজবাডি। এয়ারপোর্টে তাৎকে স্বাগত জানাতে হাজির মন্ত্রীসভার সব সদস্য।
ভিলেজবাডি প্লেন থেকে নেমেই হুকুম ঝাড়লেন, “প্যান্ট খোলো। সবাই। এখুনি।”
সবাই ভয়ে ভয়ে প্যান্ট খুললো। সবার প্রত্যঙ্গ কাটা পড়েছে, শুধু উপরাষ্ট্রপতি হানিমিল্ক বাদে।
ভিলেজবাডি খুব একচোট বকাবকি করলেন সবাইকে। “নালায়েক! নমকহারাম!”
সবাই মাথা নিচু করে রইলো।
ভিলেজবাডি হানিমিল্ককে জড়িয়ে ধরলেন। “বন্ধু! তুমিই আমার একমাত্র বন্ধু। বাকি সব শুয়োর। বলো বন্ধু, কিছু বলো!”
হানিমিল্ক জড়িয়ে জড়িয়ে কী যেন বললেন, বোঝা গেলো না। ভিলেজবাডি এবার হানিমিল্কের মুখ খুলে দেখলেন, তার জিভ কাটা পড়েছে।
ক্রেজী মশা
অনেক আগে এক ভয়ানক ক্রেজী মশা ছিল। সে ছিল একেবারে মডার্ণ। সে সবসময় চাইতো বনের ভেতর লিভ টুগেদার মতটাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে। সেজন্য অবশ্য তার চেষ্টার কমতি ছিল। এমনকি সে নিজেও যার তার সাথে জৈবিক ক্রিয়া সম্পাদনের চেষ্টা চালাতো। এভাবেই চলছিল সব। একবার সেই মশার নজরে পড়লো হাতি। সেই হাতির সঙ্গে মশার আবার খুব সখ্য ছিল। কিন্তু সখ্য থাকলেইতো আর সব হয় না! কাজেই হাতি মশার সঙ্গে সহবাসের প্রস্তাব সবিনয়ে ফিরিয়ে দিল। কিন্তু মশা তবু দমে গেল না। হাতির সঙ্গে যখনই দেখা হয় তখনই সে প্রস্তাব দেয়। একদিন কী কারনে যেন হাতির মুড খুব ভালো ছিল। সেদিন মশা প্রস্তাব করতেই হাতি রাজি হয়ে গেল। হাতি আর মশা দুজনে একটা বেল গাছের তলায় মিলিত হলো। তুণি বেল গাছ থেকে একটি পাকা বেল হাতির মাথায় পড়ল। ব্যথায় হাতি ককিয়ে উঠে বলল- উহহহহহহহহহ ! মশা মৃদু হেসে বলল- কী ওস্তাদ? ব্যথা পাইলেন?
এক যুবক ছেলে
এক লোক
আরেকদিন ভুলে প্যান্টের চেইন খোলা রেখে ঘুরতেছে তখন আরেকজন বলল "ভাইজান আপনার প্যান্টের চেইন খোলা, আন্ডারওয়্যার দেখা যাচ্ছে", লোকটি জবাবে বলে "ওহ, এইরকম আরো ১১ আন্ডারওয়্যার বাসায় রাখা আছে" ।
আরেকদিন লোকাল বাসে সিট না পেয়ে ড্রাইভারের পিছনে দাড়িয়ে আছে এবং আবারও প্যান্টের চেইন খোলা । ঐদিন সে আন্ডারওয়্যার পরতেও ভুলে গেছে । একজন পেসেন্জার ব্যাপারটা খেয়াল করে বলল "আপনার প্যান্টের চেইন খোলা, জিনিস দেখা যাচ্ছে", লোকটি তখন জবাবে বলে " আপনি তো শুধু একটা দেখতেছেন, এইরকম আরো ১১ বিদেশী জিনিস বাসায় রেখে এসেছি"
একদা আফ্রিকার গহীন জন্গলে
বুঝিতে পারিতেছি, তোমরা পথ হারাইয়া ফেলিয়াছ। যাহাই হোক, তোমাদের ৩ জনকে আমি ৩টা আশ্চর্যজনক ফল আনিতে পাঠাইতেছি। প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা ফল নিয়া আসিবে। যদি ফলটি আমার নিকট অপরিচিত/আশ্চর্যজনক মনে হয় তাহা হইলে তোমাদের মুক্তি। আর না হইলে তোমাদের পশ্চাতদেশ দিয়া ফলটি ভরিয়া দেওয়া হইবে। কি বোঝা গেল?
গো'দের যম, খাশীউর শয়তান গোজামী আর কুকুরুজ্জামান ৩ জনেই ভয়ে ঢোক গিলিলো। তাহারা অনন্যোপায় হইয়া রাজী হইয়া গেল। ৩ জনে বাহির হইলো ফলের খোঁজে।
সময় কাটতে লাগিলো। হঠাত দেখা গেলো কুকুরুজ্জামান তার দাড়ী ঝাকাইয়া ঝাকাইয়া হাতে কি যেন একটা নিয়া আসিতেছে। সে উতফুল্ল চিত্তে রাজার সামনে আসিয়া ফলটা দেখাইলো। মুখে বিকটদর্শন হাসি। ফলটা দেখিয়া রাজার দাতগুলোও বাহির হইয়া গেল।
এইটা কি আনলা......এইটা তো কলা। রোজ আমরা কলা দিয়া গা ডলাডলি করি। দেখি তোমার পায়জামাটা খোল। কুকুরুজ্জামান পায়জামা খুলিয়া রুষ্টচিত্তে, চিমশা মুখে নীল-ডাউন হইয়া দাড়াইলো। কলা চলিয়া গেল তাহার পশ্চাতদেশ ভেদ করিয়া অন্তপুরে।
কিছুক্ষন পরই খাশীউর শয়তান গোজামী লাফাইতে লাফাইতে উপস্হিত হইলো। তাহার হাতের ফলখানা দেখিয়া উপস্হিত সকলেই বেজায় হাসিতে থাকিলো। তাহার হাতে একটা নারিকেল। সে ফ্যালফ্যাল করিয়া হাতের নারিকেলের দিকে তাকাইয়া রইলো। রাজা হাসতে হাসতে কহিলো -
এইটাতো নারিকেল, নারিকেল দিয়া আমরা প্রতিদিন ফুটবল খেলি। দেখি তোমার পায়জামা খোল। এইটা শুনিয়া গোজামীর মুখখানা কালো রূপ ধারন করিলো, কিন্তু সে হোহোহোহোহোহোহোহোহোহোহোহো করিয়া হাসিয়া উঠিলো। সবাই কিন্চিত অবাক হইয়া তাহার দিকে তাকাইয়া রইলো। পাগল হইয়া গেল নাকি?
খাশীউর গোজামীর বেজায় কষ্ট হওয়া সত্বেও তাহার পশ্চাতদেশ দিয়া নারিকেল ভরিয়া দেয়া হইলো। যতই চাপাচাপি করা হয় সে খালি হাসে, অবশেষে বহু কষ্টে কর্ম সম্পাদনের পর তাহাকে জিজ্ঞেস করা হইলো তুমি হাসিতেছো কেন?
সে বলিলো - জনাব, আসার পথে দেখিয়া আসিলাম আমীর-এ-শয়তান গো'দের জম হাতে একখানা তরমুজ নিয়া লাফাইয়া লাফাইয়া আসিতেছেন। এইজন্য হাসি। কথা শুনিয়া উপস্হিত সকলেই আকাশ-বাতাস কাপাইয়া হাসিয়া উঠিলো। হোহোহোহোহোহোহোহোহোহোহো। চাপ বাড়ে, হাসিও বাড়ে।
টেলিফোন
গৃহপরিচালিকা ফোন ধরে বলে, হ্যালো কে বলছেন?
অপর প্রান্ত থেকে পুরুষ কন্ঠ বলে, আমি বাড়ির মালিক তুমি কে?
গৃহপরিচালিকা: আমি গৃহপরিচালিকা।
পুরুষ কন্ঠ: কিন্তু আমার বাসায় কোন গৃহপরিচালিকা নেই!
গৃহপ: আমি নতুন, আজ সকালেই ম্যাডাম আমাকে কাজে রেখেছেন।
পু:কন্ঠ: ম্যাডাম কোথায়?
গৃহপ: ম্যাডাম বেড রুমে স্বামীর সাথে রয়েছেন।
পু:কন্ঠ: কি যা তা বলছো?!! আমি ওর স্বামী।
গৃহপ: সরি স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওই লোকটি ম্যাডামের স্বামী
(কিছুক্ষন নিরবতার পর...)
পু:কন্ঠ: তুমি কি ৫০০০০৳ আয় করতে চাও?
গৃহপ: নিশ্চই স্যার, আমাকে কি করতে হবে?
পু:কন্ঠ: ড্রয়ার থেকে বন্দুক বের করে বেডরুমে গিয়ে দুজনকে গুলি করে দাও।
(গৃহপরিচালিকা কথামত কাজ সেরে আসল)
গৃহপ: স্যার ডেডবডি দুটো কি করবো?
পু:কন্ঠ: সুইমিং-পুলে ফেলে দাও।
গৃহপ: কিন্তু স্যার আপনার বাসায় তো কোন সুইমিং-পুল নেই!
(বেশ কিছুক্ষন নিরবতার পর...)
পু:কন্ঠ: হুমমমম আচ্ছা এটা কি ০২৯৮৪৭...
কখনো কি.....
ঘুম ভাঙ্গা হিম হিম সকালে
শিশিরসিক্ত দূর্বাঘাসের ওপর বসে
উদায় নয়নে আদিগন্ত সম্মুখে তাকিয়ে
অথবা
কখনো কি.....
প্রখর রৌদ্রতাপে পুড়তে পুড়তে
খড়ের গাদার ওপর বসে
ক্লান্ত-শ্রান্ত ভাবে অবিশ্রান্ত দূর্ভোগ সয়ে
কিংবা
কখনো কি....
মর খারাপ করা বিকেলে
গোধুলীর আবছা কোমল হাওয়ায়
পৃথিবীর সব সুখ নিজের ভেবে নিয়ে
কখনো কি....
চুরি করে, সকলের অগোচরে...
খোলা প্রান্তরে
কিংবা ঝোপের আড়ালে বসে...
কখনো কি...
পায়খানা করেছেন?
ছোট বাবু
বাবা কিয়ৎক্ষন চিন্তা করিয়া কহিলেন, ওহে পুত্র! ইশ্বর যাহাতে মেঘ হইতে নামিয়া আসিয়া মোরগের পা-দুখানি ধরিয়া স্বর্গে লইয়া যাইতে পারে।
ইহা অতি বিস্ময়কর ব্যাপার, ছোট বাবু শুধাইল। কিয়ৎকাল বাদে বাবা যখন কাজ হইতে বাড়ি ফিরিল ছোট বাবু চিৎকার করিতে করিতে বাবার সম্মুখে উপস্থিত হইয়া কহিল, বাবা আমরা আজ মাকে প্রায় হারাইতে বসিয়া ছিলাম।
পুত্রধন? তুমি কি বলিতে চাহিতেছো? বাবা শুধাইলেন।
আমি ইস্কুল থেকে ফিরিয়া শয়নন কক্ষে উঁকি দিয়া দেখি, মা তার পা দুখানি উপরে তুলিয়া চিৎকার করিতেছে, ঈশ্বর আমি আসিতেছি, আমি আসিতেছি। পাশের বাড়ির শমসের আলম চাচা মাকে চাপিয়া ধরিয়া না রাখিলে আমরা আজিকে নিশ্চিতভাবেই মাকে হারাইতাম।
ঘটনা সম্ভবত
বন্ধুরা মিলে পাবলিক লাইব্রেরী অডিটোরিয়ামে গেছি কনসার্ট দেখতে ।
সলো শিল্পীরা গান করবো । এক পর্যায়ে আমাদের প্রিয় তপন চৌধুরীর স্টেজে আসার সময় হলো ।
ঘোষক মাইক হাতে বেশ টিপিক্যাল স্টাইলে তার ঘোষনা বাণী শুরু করলো । এইদিকে সমস্যা হইছে মাইক্রোফোনে ইকো বাড়ানো ছিলো ।
ঘোষক বলতাছে --
- সূধী দর্শক মন্ডলীই ই ইহ্ ইহ্ ইহ্ ইহ্ ইহ্
- এখন আপনাদের সামনে আসছে হ্ এহ এহ্ এহ্ এহ্ এহ্
- আমাদের সবার প্রিয় ওহ ওহ ওহ ওহ ওহ ওহ
- তপোন্দা ............... (সামাঝদার রা বুইঝা নেন ইকোতে কি আসছিলো)
ডাক্তর
অনেক চিন্তা ভাবনার পর এক্টা প্লান করলো
ডাক্তরঃ আপনি কি দেক্তে পার্চেন?
রোগীঃ না ডাক্তর সাব কিচ্চু দেক্তে পাইনা
ডাক্তর তার সবচে সুন্দরী আর সেক্সি নার্স কে ডাক দিয় হেরে কইলো জামাকাপড় সব খুইলা ফালাইতে। নার্স তাই ই কর্লো।
ডাক্তরঃএবার কি দেক্তে পার্চেন?
রোগীঃ না ডাক্তর সাব
ডাক্তর রাইগা গিয়া কইলোঃ ুোরের বাচ্চা ডেক্তে পাস না তো তর ঐডা খারাইলো কেম্নে?
শরাবী জোকস
শরৎ থাকায় লাভ হয়েছে। ও খুব সুন্দর করে কথা বলে। পুলিশ তাই পেটালো না। জেলে পাঠানোর জন্য কোর্টে চালান দিল। শরৎ জজ সাহেবকেও পটিয়ে ফেলল। দুজনকে উনি একটা সুযোগ দিলেন। বললেন, ভদ্রঘরের ছেলেপুলে আপনারা। আমার মায়া হচ্ছে। তাই জেলে না পাঠিয়ে একটা সুযোগ দিচ্ছি। আজ এরামে আবার যাবেন। আপনাদের কাজ হবে মানুষকে মদ না খেতে উদ্বুদ্ধ করা। কাল আসবেন আবার।
পরদিন দুজন কোর্টে গেল। জজ সাহেব শরৎকে জিজ্ঞেস করলেন- ক্যামনে কি? শরৎ বলল, আমি কালকে ১০ জনকে চিরদিনের জন্য মদ খাওয়া ছাড়তে প্রেরণা জুগিয়েছি। উৎসুক বিচারক বললেন, কিভাবে? শরৎ বলল কাগজ আর কলম দেন। দেওয়া হলো। শরৎ বলল, দুটো বৃত্ত একেছি এরকম। একটা ছোট একটা বড়। বলেছি, এই বড় বৃত্তটা মদ খাওয়ার আগে মানুষের মগজ যেমন থাকে। আর ছোটটা হচ্ছে মদের নেশায় চুর হওয়া মানুষের। ওরা আমার কথায় নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে।
জজ খুবই খুশী। এবার কৌশিকের পালা। সে বলল, মাননীয় আদালত আমি তো দুশো জনকে মদ খাওয়া ছাড়িয়েছি। জজ চেয়ার থেকে ছিটকে পড়েন আর কি!! কিভাবে। কৌশিক বলে ওই একই ভাবে বৃত্ত একে। জজ বলে- ক্যামনে কি? কৌশিক বলল, আমি বৃত্ত দুটো দেখালাম। আর সবচেয়ে ছোট বৃত্তটা দেখিয়ে বললাম এটা জেলে ঢোকার আগে গুহ্যদ্বারের ছবি...
ছোট্ট বাবু
বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’
মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’
মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’
বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
৩ টি
উত্তরঃ অবশ্যই পারে, ছেলেটা যদি কোটিপতি হয়।
প্রশ্নঃ মেয়েদের পিরিওড আর ছেলেদের মাসিক বেতন, দুইটার মধ্যে কি মিল আছে,বলেন দেখি?
উত্তরঃ দুইটাই তিন দিনে শ্যাষ, তারপর অপেক্ষা করো, আবার পরের মাসের জন্য।
প্রশ্নঃ পাত্রী দুইখান, ১ম জন পরমা সুন্দরী, যৌবনবতী কিন্ত পুরা চরিত্রহীনা আর পরের জন মহা সতী-সাধ্বী, চরিত্রবতী কিন্ত চেহারা কুৎসিত- কারে বিয়া করবেন?
উত্তরঃ সারাজীবন একা একা বিষ্ঠা খাওয়ার চাইতে- সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া ভালো।
কন্যা সমর্পণ
কথাটি শেষ না হতেই ঝপাং করে একটি শব্দ।দেখা গেল এক জন লোক প্রান পণে সাতরাচ্ছে আর তার পিছনে তিনটা কুমির তাড়া করছে।সবাই পাড় থেকে লোকটা কে অজস্র উৎসাহ জুগিয়ে চলল।লোকটা আবশ্য ভালই সাঁতার কাটে তার উপর প্রাণের মায়া।কোন মতে হাঁপাতে হাঁপাতে অক্ষত অবস্থায় অন্য পাড়ে উঠলো।
ধনী লো্কটি এগিয়ে এসে লোকটির হাত ধরে বললেন,আমি বিশ্বাস করতে পারিনি এত সাহস দেখানোর মত ক্ষমতা কারও থাকতে পারে।
ইয়ং ম্যান তুমি কি চাও?আমার কন্যা, -না এক কোটি টাকা?
লোকটি তখনও হাঁপাচ্ছে।হাঁপাতে হাঁপাতে বলল, আমি আপনার কন্যাকেও চাইনা,আপনার এক কোটি টাকাও পেতে চাই না।আমি শুধু সেই শুয়োরের বাচ্চাটাকে একবার হাতের কাছে পেতে চাই-যে ব্যাটা আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছিল।
এইডা কি হইলো................
একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।
'স্বাগতম, আমার আকা।' বললো যুবক। 'আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।'
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, 'কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।'
জ্বিন বললো, 'জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই।'
টিনা সানন্দে রাজি হলো। পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, 'আমার আকা, আপনার বয়স কত?'
'সাতাশ।' জবাব দিলো টিনা।
'এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?'
চল চল চল
চল চল চল
বাঁশ বাগানে চল
তোর সাথে কথা আছে
চল চল চল
ঐ বাড়ির মফিজরে মাগনা দিয়া
আমার কাছে থেকে বিশ টাকা নিয়া
করলি কেন ছল
চল চল চল
তোর বুকে আছে দুটি বড় বড় বল
তোর নাভীর নিচে আছে ইঁদুর মারার কল
চল চল চল
তোর ঐ কলে ঢালবো আমি
আমার সাদা গোলাপ জল
এরশাদ আর বিদিশা
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চারজ করা হইলো। এরশাদের বুয়া বলিয়া কথা। সে খ্খিপ্ত হইয়া এরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়িনা।”
তিন ট্রাক ড্রাইভার
তিন ট্রাক ড্রাইভার তাদের ছেলেদের নিয়ে গল্প করছে,
প্রথম জনঃ আমার পুলায় এমুন ফাজিল হইছে, আমার থলি ধরা চাপ দ্যায় আর আওয়াজ করে হর্নের মত কইরা, পম পম! পম পম!
দ্বিতীয় জনঃ আমারডা আরো বেশী ফাজিল হইছে, আমার ইয়াডা ধইরা, ডাইনে বাঁয়ে নাড়ায় আর কয় ফাষ্ট গিয়ার, সেকেন্ড গিয়ার……ব্যাক গীয়ার।
তৃ্তীয় জনঃ আরে তুমগো পোলারাতো তাও ভালো, আমার পোলায় আমার ইয়েটা ধইরা, হ্যার মায়েরটার মইধ্যে ভইরা দিয়া কয়, উস্তাদ, কয়ডা লাগবো?
পুলিশ অফিসার
আগেভাগেই কইয়া রাখি আপনে সুশীল বা অপ্রাপ্তবয়স্ক হইলে এই ব্লগে ঢুইকেন না, কুশীল এবং প্রাপ্তবয়স্ক হইলে আগে বাড়েন
একটা.
শীতের রাত, চট্টগ্রাম থেকে ট্রাক নিয়ে ঢাকা ফিরছে। কেবিনে ড্রাইভার আর হেলপার। চৌদ্দগ্রামের কাছে পুলিশ ট্রাক থামালো। ড্রাইভারকে বল্লো দুইজন পুলিশকে ঢাকা নিয়ে যেতে হবে। ড্রাইভার অনিচ্ছাস্বত্তেও রাজী হলো। বেচারা হেলপারকে পেছনে চলে যেতে হলো। শীতের রাত, ড্রাইভারের হেলপারের জন্য খারাপ লাগছিলো। কিন্তু কিছু করার নেই।
পুলিশ অফিসার আলাপ জমানোর জন্য জানতে চাইলো, বাড়ি কই?
ডাইভারঃ কূড়িগ্রাম
পু.অঃ বাড়িতে কবে গেছেন শেষ?
ড্রাইঃ তাও ছয় মাস আগে
পু.অঃ তা বাড়ীর সবাই কেমন আছে?
ড্রাইঃ ভালো, বউ চিঠিতে জানাইছে হ্যায় তিন মাসের পোয়াতী
পু.অঃ কন কি! আপ্নে ছয় মাস বাড়ি যান নাই, আর আপ্নের বউ তিন মাসের পোয়াতী! তাইলে বাচ্ছাতো আপ্নের না! অবৈধ!
ড্রাইঃ হ, তাতো বুঝতেই পারতাছি।
পু.অঃ তা, এই জারজ কে নিয়ে কি করবেন?
ড্রাইঃ কি আর করমু, কিছুদুর পাড়াশুনা করাইয়া, পুলিশে ঢুকাইয়া দিমু!
তখন পুলিশ কইলো, ভাই আমাদের এইখানেই নামায়া দেন।
বাল
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের এর নিভৃত গ্রাম, সেই গ্রামেরই এক সচ্ছল গৃহস্থ হারান ঘোষ। হারানের সংসারে আছে তার বৌ পদ্ম(চুলে পাক ধরেছে), মেয়ে বাসন্তী। বড় মেয়ে অঞ্জলীর বিয়ে হয়েছে দুই গ্রাম পরে। বাসন্তীর বিয়ে হয়েছে গত ফাল্গুনে, ছেলে বড় ভালো, দিল্লীতে কাজ করে। ছোট কাজ করে তাই ছুটি ছাটা তেমন নেই। ফাল্গুনে বিয়ের পর বৈশাখে বেড়িয়ে গেল, আর এখন আশ্বিন। পুজোর ছুটিতে এসে মেয়েটাকে নিয়ে যাবে।
ট্রেনটা ছুটে চলেছে। কার্তিক ঘুমিয়ে ছিলো, খোলা জ়ানলা দিয়ে জল এসে গায়ে লাগাতে জেগে উঠেছে। পুজোর ছুটির ট্রেন যাত্রি বোঝাই। সামনের জানলা দিয়ে, সামনের সীটের মোটা মহিলাটা থালা ধুচ্ছে। তার জলই লেগেছে বোধহয়। তবে তার মেজাজ আজ বড় ভালো, কতদিন পর বাসন্তীকে দেখবে আজ! হাওড়া নেমে বাসে পাঁচ ঘন্টার যাত্রা, এর পর হাঁটা পথে তিন কিলোমিটার পর বাসন্তীদের বাড়ী। দিল্লিতে চাকরি করে, শ্বশুর বাড়ীতে তার আলাদা খাতির। অধিকাংশ কথা হিন্দীতেই বলবে, একটা আলাদা ভাবসাব আছে না।
পদ্ম উঠোন ঝাড়ু দিচ্ছিলেন, এই সময় গলা খাকারী শুনে এগিয়ে দেখে ছোট জামাই কার্তিক এসেছে। যথারী্তি প্রনাম পর্ব শেষ হওয়ার পর কার্তিক জানতে চাইলো, “আম্মীজী, আপকো তবিয়ত ঠিকতো হ্যায় না? আব্বুজী কাহা হ্যায়? আপকা বালতো পাকগ্যায়ে!” পদ্ম’রতো ভীরমী খাওয়ার দশা, জামাই বলে কি!
ইতিমধ্যে বাসন্তী জেনে গেছে, তার প্রাননাথ এসেছে। সে একছুটে এসে বাক্স পেটরা ঘরে তুলে নিয়ে গেলো। সন্ধ্যায়, কার্তিক আর বাসন্তী খেতে বসেছে, পদ্ম খাবার বেড়ে দিচ্ছেন। কার্তিক ভুল ভাল হিন্দী বলেই যাচ্ছে। এর মধ্যে সে শ্বাশুরীকে বলছে, আম্মীজী আপকো চেহারা বিলকুল আচ্ছা হ্যায়, লেকিন আপকো বাল পাক গ্যায়া।
রাতে, পদ্ম হারানকে বলছে, “ওগো, তোমার ছোট জামাই বলে আমার বাল পেকেছে! কতবাজে কথা! আমার চিন্তা, ও দেখলো কিভাবে!”
” হ্যা মা্গী, তোর বসা ভালোনা, আমিও দু’দিন দেখিচি” ধমকের সাথে উওর দেন হারান।
আর্মী অফিসার
১ম অফিসার: আমার মনে হয় সেক্সে ৫০% আনন্দ, ৫০% পরিশ্রম। (বাকী দুইজন সবেগে মাথা নাড়ালো, তারা একমত না)
২য় অফিসার: আমি একমত না। আমার মতে ৪০% আনন্দ, ৬০% পরিশ্রম।
৩য় অফিসার: আমি কারো সাথেই একমত না, আমার কাছে সেক্স হচ্ছে ৬০% আনন্দ, ৪০% পরিশ্রম।
এই সময় একজন ব্যাটম্যান বল্লো: কিছু মনে কইরেন না স্যারেরা। আমার ধারনা সেক্স পুরাটাই আনন্দের। কারন ১% পরিশ্রমের হইলেও আমাগো দিয়া করাইতেন।
হে হে
পান্জাবীরা শের-শায়েরীর খুব ভক্ত,কিন্তু লিখতে পারে না।একজন সাহস করে লিখল,
দুর সে দেখা তো বারিষ হো রাহি হ্যায়
দুর সে দেখা তো বারিষ হো রাহি হ্যায়
দুর সে দেখা তো বারিষ হো রাহি হ্যায়
দুর সে দেখা তো বারিষ হো রাহি হ্যায়
পাশ গয়া তো শালা ভিগ-ই গয়া—–
দোষ কোথায়
ছেলেটি তার বাবার কথা রেখেছে, কোনো কথা বলে নাই, তাইলে ছেলেটির দোষ কোথায়?
অফিস
বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
‘শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম … হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।’
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, ‘কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?’
বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, ‘জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!’
ঠেকা
সময় - ৮৮ সালের বন্যা।
স্থান - নিম্নবিত্ত দের এলাকা।
বাসায় ভিতর বন্যার পানি কোমর পর্যন্ত । থাকার জন্য মাচা দেওয়া হইছে। রাতে পরিবারের সবাই মাচায় এক সাথে শুয়ে। এর মধ্যেই নববিবাহিত ছেলের ভালবাসা নির্মান করার ইচ্ছে জেগে উঠল। তার বউ পাশে শোয়া অন্যদের দেখিয়ে বাধা দিচ্ছিল। স্বামী বলল, ‘কিছু করমু না একটু ঠেকা দিয়া রাখমু’।
শুধু মাত্র ঠেকা দেয়ার কথা বললেও ভালবাসা নির্মান তার স্বাভাবিক গতিতে চলল। কিন্তু কিছুক্ষণ চলার পর সর্বনাশটা ঘটল। চরম মূহুর্তের আগে চরম দোলানিতে মাচা ভেংঙ্গে সাবাই পানিতে।
পাশে শুইয়া থাকা বাবা স্বাভাবিক কারণেই এতক্ষণ চুপচাপ মটকা মেরে পরেছিলেন। কিন্তু মাচা ভাংগার পর আর চুপ থাকতে পারলেন্না। ছেলের উদ্দেশ্যে বললেন, ‘ঠেকা, এইবার ঠেকা’।
ব্যবসা আর দেনা শোধ
ছুটির একদিনে রাহাত তার বউ রেখারে নিয়া জন্মদিনের ড্রেসে বাথটাবে জলকেলী করতেছে। গায়ে ফেনা লাগায়া আবার ধোয়াধুয়িও চলতেছে। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাইজা উঠলো। রাহাত আইলসামি কইরা কইলো “রেখা জান, তোয়ালে প্যাচাইয়া যাওনা, দেখো কে আইসে?”
স্বামীভক্ত রেখা তাই করে। একটা তোয়ালেতে শরীর ঢাইকা দরজা খুইলা দেখে পাশের বাড়ীর আনিস ভাই। জিগাইলো কি দরকার, রাহাত গোছলে আছে। আনিস একটু ভাইবা কইলো “আইছিলাম এমনিতেই, থাক পরেই আমু আবার। তয় আপনে চাইলে একটা ব্যবসা করতে পারেন। ইন্সট্যান্ট এখানেই।”
রেখা উৎসাহী হয়, কয় “কিরাম ব্যবসা?”
আনিস ব্যবসার প্রস্তাব দিলো তখন, “যদি আপনে তোয়ালের উপরের অংশ খুইলা দেখান, তাইলে আমি আপনেরে ৫০০০ টাকা দিমু।”। রেখার ভাবলো, শুধু তো দেখবো, ৫০০০ টাকা তো কম না। সে খুইলা দেখাইলো। আনিস চোখ ভইরা দেখলো আর দিলো ৫০০০ টাকা।
নেশা চাপসে দুইজনেরই। আনিস এইবার কইলো “যদি পুরাটাই খুইলা ফেলেন তাইলে দিমু আরো ৫০০০।”
রেখা ভাবলো একি কথা, দেখবোই তো। দিলো খুইলা। আনিস দেইখা আরো ৫০০০ দিয়া গেলো গা।
রেখা খুব খুশী, ১০০০০ টাকা এত সহজে ইনকাম হইলো, খুশীতে গেলো স্বামীরে জানাইতে। স্বামী রে কইলো “পাশের বাসার আনিস ভাই আইছিলো..।”
রাহাত কথা কাইরা নিয়া কয় ” আনিসে টাকা দিছে নি, ১০০০০ টাকা পাইতাম, ধার নিছিলো।
মহিলা
এক মহিলা…
একটা বিবাহের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য রেডী হৈল…
সমস্যা বাধলো তিনি কিছুদিন যাবত সর্দি আক্রান্ত…
তাথাপি কি আর করা…
এক্টা রুমাল দিয়ে সর্দি ঝার্তেছিল.. বাড়তি আরো এক্টা রুমাল ওয়ারড্রোবোর ভেতর থেকে বের করে ব্লাউজের গলার সাইড দিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে রাখলো…
খাওয়ার টেবিলে বসে হাতের রুমালটা হারিয়ে যাওয়ায় ব্লাউজের ভেতর হাত দিয়ে দ্বিতীয় রুমাল বের করতে গিয়ে দেখে টেবিলের অন্যান্যরা তার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছে। অন্যদের দিকে চোখ পরতেই এক্টু লজ্জা পাইয়া ব্লাউজের ভেতর থেকে হাত বের করতে করতে বললো… “বাসার থেকেতো দুইটাই নিয়ে বের হয়েছিলাম… এখন এখন এক্টা খুজে পাচ্ছিনাতো….. ”
ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার … দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, ” ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!”
পুরুটাই আনন্দের
একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে |
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের |
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের |
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের |
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে | জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক | অন্য দুজন তা মেনে নিল |
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের | এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না |
জরিমানা
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
- ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০
চারিত্রিক সার্টিফিকেট
: কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার |
: তিন মাস পরে আসেন, উনি নারীঘটিত কেসে ছয় মাসের জন্য জেলে আছেন
১ম সেক্স্
ছেলে: বাবা আমি আজকে ১ম সেক্স্ করলাম
বাবা: ভালো..তুই তো খুব এডভান্সড..আমি করেছিলাম কলেজে উঠে। তা বাবা কার সাথে করলি?
ছেলে: আমার টিচার এর সাথে
বাবা: খুব ভালো..আয় কোলে আয়
ছেলে: না বাবা, আমার পাছা ব্যাথ্যা
বিয়ের আগে চুমু
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |
প্রেগন্যান্ট
একদিন মহিলার হঠাৎ পেটে ব্যাথা উঠসে পরে ব্যাটা তাড়াতাড়ি নিয়া গেসে ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তার টেস্ট ফেস্ট কইরা কয় আরে আপনার বউয়ের তো কিছুই হয় নাই…মনে হয় পেটে গ্যাস হইসে…এইটা তারই পেইন।
ঐ লোক তখন চেইতা ফায়ার হইয়া ডাক্তার রে কয়:”মিয়া আমার লগে ফাইজলামি করেন! আমি কি পাম্প নাকি??!!”
হে হে
মহিলা রোগী: এ সবই ডগি স্টাইলের কারণে
ডাক্তার: আপনে অন্য আর কোন আসনে করতে পারেন না?
রোগী: পারি। কিন্তু আমার কুকুর টা পারে না
হে হে
বাইরের টা ফাটলে মেয়ে টের পাবে আর ভিতরের টা ফাটলে ছেলে।।
হে হে
মেয়ে: লিপিস্টিক নষ্ট হয়ে যাবে
ছেলে: দুধ টিপি?
মেয়ে: টি-শার্ট খারাপ হয়ে যাবে
ছেলে: সেক্সস করি?
মেয়ে: পিরিয়ড চলছে
ছেলে: এখন বলোনা আবার লুজ মোশন হচ্ছে